ঢাকা ০৪:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এলপিজি গ্যাসের দাম সেপ্টেম্বর ২০২৫ সর্বশেষ আপডেট

Md Rejaul Hafiz
  • আপডেট সময় : ১২:০০:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ৩৪ বার পড়া হয়েছে

এলপিজি গ্যাসের দাম সেপ্টেম্বর ২০২৫

সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ বাংলাদেশে এলপিজি গ্যাসের দাম কত হলো? দাম বৃদ্ধির কারণ, আন্তর্জাতিক বাজারের প্রভাব, সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় প্রভাব ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা জেনে নিন বিস্তারিত। বাংলাদেশে এলপিজি গ্যাসের দাম সেপ্টেম্বর ২০২৫ নিয়ে মানুষের কৌতূহল সবসময়ই বেশি থাকে। আমরা যারা প্রতিদিন রান্নার কাজে সিলিন্ডার ব্যবহার করি, তাদের জীবনে এর দাম সরাসরি প্রভাব ফেলে। আমি নিজেও একজন ভোক্তা হিসেবে লক্ষ্য করি, প্রতিবার দাম বাড়লে আমার মাসিক বাজেটের হিসাব নড়বড়ে হয়ে যায়। তাই আজ আমি বিস্তারিত আলোচনা করবো এলপিজি গ্যাসের দাম সেপ্টেম্বর ২০২৫, দাম পরিবর্তনের কারণ, এর প্রভাব এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে।

সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ এলপিজি গ্যাসের দাম কত?

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এর ঘোষণায় জানা যায়, সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম দাঁড়িয়েছে ১,৩০০ থেকে ১,৩৫০ টাকা এর মধ্যে।
আগস্টের তুলনায় এই দামে প্রায় ৫০ থেকে ৭০ টাকা বৃদ্ধি হয়েছে।

বিইআরসি চেয়ারম্যান এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন:

“আন্তর্জাতিক বাজারে প্রোপেন ও বিউটেনের দাম বৃদ্ধি এবং ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ার কারণে এ সমন্বয় করতে হয়েছে।”

এটি থেকে বোঝা যায়, এলপিজি বাজার সম্পূর্ণভাবে বৈশ্বিক অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত।

কেন পরিবর্তিত হয় এলপিজি গ্যাসের দাম?

আমাদের অনেকেরই প্রশ্ন, হঠাৎ করে কেন এত ওঠানামা করে গ্যাসের দাম?
এখানে কয়েকটি মূল কারণ রয়েছে:

আন্তর্জাতিক বাজারের প্রভাব

এলপিজি গ্যাস তৈরি হয় মূলত প্রোপেন ও বিউটেন থেকে। এই দুটি পণ্য আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রুড অয়েলের মতোই ওঠানামা করে। যখন বৈশ্বিক বাজারে এর দাম বাড়ে, তখন বাংলাদেশেও সরাসরি এর প্রভাব পড়ে।

ডলারের রেট

এলপিজি বাংলাদেশে আমদানি করতে ডলারে লেনদেন করতে হয়। ডলারের মান যত বাড়ে, আমদানি খরচও বেড়ে যায়।
আমি এটাকে অনেকটা এমনভাবে দেখি, যেন বিদেশ থেকে কিছু কিনতে গেলে হঠাৎ শিপিং খরচ বেড়ে যাওয়া।

পরিবহন ও আমদানি খরচ

জাহাজ ভাড়া, বন্দর খরচ, এবং স্থানীয় পরিবহন খরচও দাম নির্ধারণে ভূমিকা রাখে।
উদাহরণস্বরূপ, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সিলেট বা দিনাজপুরে সিলিন্ডার পৌঁছাতে বেশি খরচ হয়, যা ভোক্তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়।

সরকারের নীতি

কখনো কখনো সরকার ভর্তুকি দেয়, আবার কখনো তুলে নেয়। এই নীতির কারণে দাম সরাসরি বেড়ে বা কমে যায়।

সাধারণ মানুষের উপর প্রভাব

আমি যখন স্থানীয় বাজারে দেখি, গ্যাসের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছোট ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি চাপে পড়ে।

  • গৃহস্থালি খরচ: রান্নার গ্যাসের দাম বাড়লে সাধারণ পরিবারের মাসিক বাজেট বাড়ে।
  • হোটেল-রেস্তোরাঁ খাত: খাবারের দাম সরাসরি বেড়ে যায়।
  • পরিবহন খাত: যেসব গাড়ি এলপিজি ব্যবহার করে, তাদের খরচ বেড়ে ভাড়ায় প্রভাব ফেলে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, শহরে বসবাসকারী ৬০% পরিবার রান্নার জন্য এলপিজির উপর নির্ভরশীল।
তাহলে সহজেই বোঝা যায়, একটি ছোট পরিবর্তনই লাখো মানুষের জীবনযাত্রায় বড় পার্থক্য তৈরি করে।

এলপিজি বনাম প্রাকৃতিক গ্যাস ও বিদ্যুৎ

অনেকে প্রশ্ন করেন, “এলপিজি গ্যাস ব্যবহার করা কি সত্যিই সাশ্রয়ী?”
আমার অভিজ্ঞতায় দেখি:

  • প্রাকৃতিক গ্যাস (যারা পাইপলাইনে পান) অনেক সস্তা, তবে এটি সবার জন্য পাওয়া যায় না।
  • বিদ্যুৎ দিয়ে রান্না (ইনডাকশন কুকার) তুলনামূলক নিরাপদ হলেও বিদ্যুতের দামও বাড়ছে।
  • এলপিজি তুলনামূলক সহজলভ্য, তবে খরচ বেশি।

এক কথায়, এলপিজি হচ্ছে সুবিধাজনক কিন্তু ব্যয়বহুল সমাধান।

সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ খরচ বাঁচানোর উপায়

আমি যখন দেখি দাম বেড়ে গেছে, তখন কয়েকটি কৌশল ব্যবহার করি:

  1. সঠিক ডিস্ট্রিবিউটর থেকে কেনা – অনেক সময় খুচরা বিক্রেতারা অতিরিক্ত দাম নেয়।
  2. ব্র্যান্ড বেছে নেওয়া – প্রখ্যাত ব্র্যান্ড (যেমন: ওমেরা, বসুন্ধরা, বায়োগ্যাস) সঠিক ওজন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
  3. গ্যাসের সাশ্রয়ী ব্যবহার – বড় শিখায় রান্না না করে মাঝারি আঁচ ব্যবহার করলে অনেকটা গ্যাস সাশ্রয় হয়।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। তবে বাংলাদেশ সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানি (সোলার ও বায়োগ্যাস) বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, ভবিষ্যতে বিকল্প জ্বালানির ব্যবহার বাড়লে এলপিজির উপর চাপ কিছুটা কমবে।

আমার শেষ কথা

সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ এলপিজি গ্যাসের দাম বৃদ্ধির কারণে আমাদের জীবনযাত্রায় সরাসরি প্রভাব পড়ছে। তবে সচেতন ব্যবহার, সঠিক পরিকল্পনা, এবং বিকল্প জ্বালানি ব্যবহার আমাদের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিতে পারে। আমি মনে করি, ভবিষ্যতে টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার দিকে নজর দেওয়া ছাড়া এ সমস্যা থেকে বের হওয়া সম্ভব নয়।

প্রশ্ন ১: সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কত?
দাম দাঁড়িয়েছে প্রায় ১,৩০০ থেকে ১,৩৫০ টাকা।

প্রশ্ন ২: গ্যাসের দাম কেন বাড়ে?
আন্তর্জাতিক বাজারে প্রোপেন-বিউটেনের দাম, ডলারের রেট এবং আমদানি খরচের কারণে।

প্রশ্ন ৩: এলপিজি ব্যবহার কি সাশ্রয়ী?
তুলনামূলকভাবে সহজলভ্য হলেও প্রাকৃতিক গ্যাসের তুলনায় ব্যয়বহুল।

প্রশ্ন ৪: গ্যাস খরচ কমানোর উপায় কী?
সঠিক ডিস্ট্রিবিউটর থেকে কেনা, সাশ্রয়ী ব্যবহার, এবং বিকল্প জ্বালানি ব্যবহার।

 

সোনার দাম কত আজকে সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এখানে প্রবেশ করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

এলপিজি গ্যাসের দাম সেপ্টেম্বর ২০২৫ সর্বশেষ আপডেট

আপডেট সময় : ১২:০০:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ বাংলাদেশে এলপিজি গ্যাসের দাম কত হলো? দাম বৃদ্ধির কারণ, আন্তর্জাতিক বাজারের প্রভাব, সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় প্রভাব ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা জেনে নিন বিস্তারিত। বাংলাদেশে এলপিজি গ্যাসের দাম সেপ্টেম্বর ২০২৫ নিয়ে মানুষের কৌতূহল সবসময়ই বেশি থাকে। আমরা যারা প্রতিদিন রান্নার কাজে সিলিন্ডার ব্যবহার করি, তাদের জীবনে এর দাম সরাসরি প্রভাব ফেলে। আমি নিজেও একজন ভোক্তা হিসেবে লক্ষ্য করি, প্রতিবার দাম বাড়লে আমার মাসিক বাজেটের হিসাব নড়বড়ে হয়ে যায়। তাই আজ আমি বিস্তারিত আলোচনা করবো এলপিজি গ্যাসের দাম সেপ্টেম্বর ২০২৫, দাম পরিবর্তনের কারণ, এর প্রভাব এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে।

সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ এলপিজি গ্যাসের দাম কত?

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এর ঘোষণায় জানা যায়, সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম দাঁড়িয়েছে ১,৩০০ থেকে ১,৩৫০ টাকা এর মধ্যে।
আগস্টের তুলনায় এই দামে প্রায় ৫০ থেকে ৭০ টাকা বৃদ্ধি হয়েছে।

বিইআরসি চেয়ারম্যান এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন:

“আন্তর্জাতিক বাজারে প্রোপেন ও বিউটেনের দাম বৃদ্ধি এবং ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ার কারণে এ সমন্বয় করতে হয়েছে।”

এটি থেকে বোঝা যায়, এলপিজি বাজার সম্পূর্ণভাবে বৈশ্বিক অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত।

কেন পরিবর্তিত হয় এলপিজি গ্যাসের দাম?

আমাদের অনেকেরই প্রশ্ন, হঠাৎ করে কেন এত ওঠানামা করে গ্যাসের দাম?
এখানে কয়েকটি মূল কারণ রয়েছে:

আন্তর্জাতিক বাজারের প্রভাব

এলপিজি গ্যাস তৈরি হয় মূলত প্রোপেন ও বিউটেন থেকে। এই দুটি পণ্য আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রুড অয়েলের মতোই ওঠানামা করে। যখন বৈশ্বিক বাজারে এর দাম বাড়ে, তখন বাংলাদেশেও সরাসরি এর প্রভাব পড়ে।

ডলারের রেট

এলপিজি বাংলাদেশে আমদানি করতে ডলারে লেনদেন করতে হয়। ডলারের মান যত বাড়ে, আমদানি খরচও বেড়ে যায়।
আমি এটাকে অনেকটা এমনভাবে দেখি, যেন বিদেশ থেকে কিছু কিনতে গেলে হঠাৎ শিপিং খরচ বেড়ে যাওয়া।

পরিবহন ও আমদানি খরচ

জাহাজ ভাড়া, বন্দর খরচ, এবং স্থানীয় পরিবহন খরচও দাম নির্ধারণে ভূমিকা রাখে।
উদাহরণস্বরূপ, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সিলেট বা দিনাজপুরে সিলিন্ডার পৌঁছাতে বেশি খরচ হয়, যা ভোক্তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়।

সরকারের নীতি

কখনো কখনো সরকার ভর্তুকি দেয়, আবার কখনো তুলে নেয়। এই নীতির কারণে দাম সরাসরি বেড়ে বা কমে যায়।

সাধারণ মানুষের উপর প্রভাব

আমি যখন স্থানীয় বাজারে দেখি, গ্যাসের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছোট ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি চাপে পড়ে।

  • গৃহস্থালি খরচ: রান্নার গ্যাসের দাম বাড়লে সাধারণ পরিবারের মাসিক বাজেট বাড়ে।
  • হোটেল-রেস্তোরাঁ খাত: খাবারের দাম সরাসরি বেড়ে যায়।
  • পরিবহন খাত: যেসব গাড়ি এলপিজি ব্যবহার করে, তাদের খরচ বেড়ে ভাড়ায় প্রভাব ফেলে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, শহরে বসবাসকারী ৬০% পরিবার রান্নার জন্য এলপিজির উপর নির্ভরশীল।
তাহলে সহজেই বোঝা যায়, একটি ছোট পরিবর্তনই লাখো মানুষের জীবনযাত্রায় বড় পার্থক্য তৈরি করে।

এলপিজি বনাম প্রাকৃতিক গ্যাস ও বিদ্যুৎ

অনেকে প্রশ্ন করেন, “এলপিজি গ্যাস ব্যবহার করা কি সত্যিই সাশ্রয়ী?”
আমার অভিজ্ঞতায় দেখি:

  • প্রাকৃতিক গ্যাস (যারা পাইপলাইনে পান) অনেক সস্তা, তবে এটি সবার জন্য পাওয়া যায় না।
  • বিদ্যুৎ দিয়ে রান্না (ইনডাকশন কুকার) তুলনামূলক নিরাপদ হলেও বিদ্যুতের দামও বাড়ছে।
  • এলপিজি তুলনামূলক সহজলভ্য, তবে খরচ বেশি।

এক কথায়, এলপিজি হচ্ছে সুবিধাজনক কিন্তু ব্যয়বহুল সমাধান।

সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ খরচ বাঁচানোর উপায়

আমি যখন দেখি দাম বেড়ে গেছে, তখন কয়েকটি কৌশল ব্যবহার করি:

  1. সঠিক ডিস্ট্রিবিউটর থেকে কেনা – অনেক সময় খুচরা বিক্রেতারা অতিরিক্ত দাম নেয়।
  2. ব্র্যান্ড বেছে নেওয়া – প্রখ্যাত ব্র্যান্ড (যেমন: ওমেরা, বসুন্ধরা, বায়োগ্যাস) সঠিক ওজন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
  3. গ্যাসের সাশ্রয়ী ব্যবহার – বড় শিখায় রান্না না করে মাঝারি আঁচ ব্যবহার করলে অনেকটা গ্যাস সাশ্রয় হয়।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। তবে বাংলাদেশ সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানি (সোলার ও বায়োগ্যাস) বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, ভবিষ্যতে বিকল্প জ্বালানির ব্যবহার বাড়লে এলপিজির উপর চাপ কিছুটা কমবে।

আমার শেষ কথা

সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ এলপিজি গ্যাসের দাম বৃদ্ধির কারণে আমাদের জীবনযাত্রায় সরাসরি প্রভাব পড়ছে। তবে সচেতন ব্যবহার, সঠিক পরিকল্পনা, এবং বিকল্প জ্বালানি ব্যবহার আমাদের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিতে পারে। আমি মনে করি, ভবিষ্যতে টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার দিকে নজর দেওয়া ছাড়া এ সমস্যা থেকে বের হওয়া সম্ভব নয়।

প্রশ্ন ১: সেপ্টেম্বর ২০২৫ এ ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কত?
দাম দাঁড়িয়েছে প্রায় ১,৩০০ থেকে ১,৩৫০ টাকা।

প্রশ্ন ২: গ্যাসের দাম কেন বাড়ে?
আন্তর্জাতিক বাজারে প্রোপেন-বিউটেনের দাম, ডলারের রেট এবং আমদানি খরচের কারণে।

প্রশ্ন ৩: এলপিজি ব্যবহার কি সাশ্রয়ী?
তুলনামূলকভাবে সহজলভ্য হলেও প্রাকৃতিক গ্যাসের তুলনায় ব্যয়বহুল।

প্রশ্ন ৪: গ্যাস খরচ কমানোর উপায় কী?
সঠিক ডিস্ট্রিবিউটর থেকে কেনা, সাশ্রয়ী ব্যবহার, এবং বিকল্প জ্বালানি ব্যবহার।

 

সোনার দাম কত আজকে সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এখানে প্রবেশ করুন।