ঢাকা ০৪:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল ২০২৫ সম্পূর্ণ গাইড

Md Rejaul Hafiz
  • আপডেট সময় : ১২:২৮:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৪ বার পড়া হয়েছে

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল ২০২৫ নিয়ে বিস্তারিত জানুন। সরকারি চাকরির বেতন, ভাতা, সুযোগ-সুবিধা, পদোন্নতির সুযোগ এবং অন্যান্য গ্রেডের সাথে তুলনা এখানে তুলে ধরা হলো। আমি যখন প্রথমবার সরকারি চাকরির বেতন স্কেল সম্পর্কে জানতে চাই, তখন আমার মনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল—“১৩ তম গ্রেডের বেতন আসলে কত?” কারণ চাকরির সাথে সরাসরি জড়িয়ে থাকে জীবনের নিরাপত্তা, স্বপ্ন পূরণ আর ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা। সরকারি চাকরির ৮ম জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট ২০টি গ্রেডে বেতন নির্ধারিত আছে। এর মধ্যে ১৩ তম গ্রেডকে বলা হয় “মিড-লেভেল গ্রেড”, যেখানে বেতন কাঠামো আর ভাতার পরিমাণ অনেক তরুণ চাকরিপ্রার্থীর কাছে আকর্ষণীয়।

১৩ তম গ্রেডের বেতন কাঠামো

সরকারি বেতন কাঠামোয় ১৩ তম গ্রেড একটি নির্দিষ্ট পরিসীমার মধ্যে পড়ে। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী,

  • মূল বেতন শুরু: ১১,০০০ টাকা
  • সর্বোচ্চ বেতন সীমা: ২৬,৫৯০ টাকা
  • বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট: প্রায় ৫৫০ টাকা

অর্থাৎ, একজন নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা কর্মচারী এই গ্রেডে যোগ দিলে তার মাসিক বেতন শুরু হয় ১১,০০০ টাকা থেকে। প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট যোগ হতে হতে একসময় এই বেতন সর্বোচ্চ ২৬,৫৯০ টাকায় পৌঁছায়। আমি একে অনেকটা মোবাইল রিচার্জ প্যাকেজের সাথে তুলনা করি—শুরুতে ছোট, কিন্তু যত ব্যবহার করবেন, তত ভ্যালু বাড়বে।

১৩ তম গ্রেডে কোন কোন পদ অন্তর্ভুক্ত

আমার অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, অনেকেই জানেন না কোন পদগুলো আসলে ১৩ তম গ্রেডের অন্তর্ভুক্ত। সাধারণত যেসব পদ থাকে—

  • অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
  • জুনিয়র ক্লার্ক
  • সহকারী হিসাবরক্ষক
  • টেকনিক্যাল সহকারী
  • বিভিন্ন প্রশাসনিক ও সহায়ক পদ

এই পদগুলো সরকারি অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, প্রশাসনিক দপ্তর এবং বিভিন্ন সরকারি সংস্থায় পাওয়া যায়।

১৩ তম গ্রেডের ভাতা ও সুবিধা

সরকারি চাকরির সবচেয়ে বড় আকর্ষণ শুধু বেতন নয়, বরং বিভিন্ন ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা। আমি লক্ষ্য করেছি, অনেক সময় ভাতার পরিমাণ মূল বেতনের সমান বা তার থেকেও বেশি হয়।

যেসব ভাতা সাধারণত পাওয়া যায়:

  • বাড়ি ভাড়া ভাতা: সাধারণত মূল বেতনের ৪৫% থেকে ৬০% পর্যন্ত (ঢাকায় বেশি, জেলায় কম)।
  • চিকিৎসা ভাতা: ১,৫০০ টাকা নির্ধারিত।
  • পরিবহন ভাতা: যারা ঢাকায় বা বড় শহরে কাজ করেন, তারা পান ২,০০০ টাকা।
  • উৎসব ভাতা: বছরে দু’বার, একটি মাসিক মূল বেতনের সমান।

একজন ১৩ তম গ্রেডের কর্মচারী যদি ঢাকায় কাজ করেন, তাহলে তার হাতে প্রতি মাসে মোটামুটি ২২,০০০ থেকে ২৫,০০০ টাকা পাওয়া একেবারেই স্বাভাবিক বিষয়।

পদোন্নতি ও ক্যারিয়ার গ্রোথ

আমি সবসময় বলি, সরকারি চাকরির আসল শক্তি হলো পদোন্নতি আর পেনশন সুবিধা। ১৩ তম গ্রেডে চাকরিতে যোগ দিলে পরবর্তীতে ১২, ১১ এমনকি ১০ নম্বর গ্রেডেও পদোন্নতির সুযোগ থাকে।
এটা অনেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত যাওয়ার মতো। ধীরে ধীরে উপরে উঠবেন, আর সাথে সাথে আপনার বেতনও বাড়তে থাকবে।

অন্যান্য গ্রেডের সাথে তুলনা

অনেকে জানতে চান—“১২ তম গ্রেডে গেলে কী পার্থক্য হয়?”

  • ১২ তম গ্রেডের বেতন: ১১,৩০০–২৭,৩০০ টাকা
  • ১৪ তম গ্রেডের বেতন: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা

অর্থাৎ ১৩ তম গ্রেড ১৪ এর তুলনায় ভালো, আবার ১২ এর তুলনায় সামান্য কম। আমি এটাকে অনেকটা তিনতলা, চারতলা আর পাঁচতলা বিল্ডিংয়ের ফ্ল্যাটের মতো দেখি—সবগুলোই থাকার জন্য ভালো, তবে ফ্লোর যত উপরে, তত দৃশ্যটা সুন্দর হয়।

চাকরিপ্রার্থীদের জন্য আমার পরামর্শ

আমি অনেক তরুণকে দেখি সরকারি চাকরি নিয়ে স্বপ্ন দেখে, কিন্তু সঠিক প্রস্তুতি না থাকায় ব্যর্থ হয়। যদি আপনি ১৩ তম গ্রেডের চাকরি চান, তাহলে—

  • যোগ্যতা: ন্যূনতম স্নাতক পাশ অথবা ডিপ্লোমা (পদের ধরনভেদে ভিন্ন)।
  • প্রস্তুতি: কম্পিউটার টাইপিং, সাধারণ গণিত, ইংরেজি আর সাধারণ জ্ঞান অনুশীলন করুন।
  • মনোভাব: এটিকে কেবল চাকরি হিসেবে নয়, একটি দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার হিসেবে দেখুন।

একবার চাকরি পেলে আপনি শুধু মাসিক বেতনের নিরাপত্তাই পাবেন না, বরং পরিবার, সমাজ ও ভবিষ্যতের জন্য একটা স্থায়ী অবস্থান তৈরি করতে পারবেন।

উপসংহার

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল নিয়ে আমি যতটা গবেষণা করেছি, তাতে নিশ্চিতভাবে বলতে পারি—এটি বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য একটি ভালো ক্যারিয়ার স্টার্টিং পয়েন্ট। আপনি যদি ১৮–৩০ বছরের মধ্যে থাকেন এবং একটি স্থায়ী, নিরাপদ ও সম্মানজনক চাকরি খুঁজে থাকেন, তাহলে ১৩ তম গ্রেডের চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেয়া আপনার জীবনের সঠিক সিদ্ধান্ত হতে পারে।

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল

১. ১৩ তম গ্রেডে বেতন কত থেকে শুরু হয়?
১১,০০০ টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ২৬,৫৯০ টাকায় পৌঁছায়।

২. ১৩ তম গ্রেডে কোন কোন ভাতা পাওয়া যায়?
বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা, পরিবহন ও উৎসব ভাতা পাওয়া যায়।

৩. ১৩ তম গ্রেডে পদোন্নতির সুযোগ আছে কি?
হ্যাঁ, পদোন্নতি পেয়ে ১২, ১১ বা ১০ গ্রেডে যাওয়া যায়।

৪. ১৩ তম গ্রেডের জন্য যোগ্যতা কী?
ন্যূনতম স্নাতক বা ডিপ্লোমা ডিগ্রি, সাথে কম্পিউটার ও সাধারণ দক্ষতা প্রয়োজন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল ২০২৫ সম্পূর্ণ গাইড

আপডেট সময় : ১২:২৮:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল ২০২৫ নিয়ে বিস্তারিত জানুন। সরকারি চাকরির বেতন, ভাতা, সুযোগ-সুবিধা, পদোন্নতির সুযোগ এবং অন্যান্য গ্রেডের সাথে তুলনা এখানে তুলে ধরা হলো। আমি যখন প্রথমবার সরকারি চাকরির বেতন স্কেল সম্পর্কে জানতে চাই, তখন আমার মনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল—“১৩ তম গ্রেডের বেতন আসলে কত?” কারণ চাকরির সাথে সরাসরি জড়িয়ে থাকে জীবনের নিরাপত্তা, স্বপ্ন পূরণ আর ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা। সরকারি চাকরির ৮ম জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট ২০টি গ্রেডে বেতন নির্ধারিত আছে। এর মধ্যে ১৩ তম গ্রেডকে বলা হয় “মিড-লেভেল গ্রেড”, যেখানে বেতন কাঠামো আর ভাতার পরিমাণ অনেক তরুণ চাকরিপ্রার্থীর কাছে আকর্ষণীয়।

১৩ তম গ্রেডের বেতন কাঠামো

সরকারি বেতন কাঠামোয় ১৩ তম গ্রেড একটি নির্দিষ্ট পরিসীমার মধ্যে পড়ে। ৮ম জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী,

  • মূল বেতন শুরু: ১১,০০০ টাকা
  • সর্বোচ্চ বেতন সীমা: ২৬,৫৯০ টাকা
  • বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট: প্রায় ৫৫০ টাকা

অর্থাৎ, একজন নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা কর্মচারী এই গ্রেডে যোগ দিলে তার মাসিক বেতন শুরু হয় ১১,০০০ টাকা থেকে। প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট যোগ হতে হতে একসময় এই বেতন সর্বোচ্চ ২৬,৫৯০ টাকায় পৌঁছায়। আমি একে অনেকটা মোবাইল রিচার্জ প্যাকেজের সাথে তুলনা করি—শুরুতে ছোট, কিন্তু যত ব্যবহার করবেন, তত ভ্যালু বাড়বে।

১৩ তম গ্রেডে কোন কোন পদ অন্তর্ভুক্ত

আমার অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, অনেকেই জানেন না কোন পদগুলো আসলে ১৩ তম গ্রেডের অন্তর্ভুক্ত। সাধারণত যেসব পদ থাকে—

  • অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
  • জুনিয়র ক্লার্ক
  • সহকারী হিসাবরক্ষক
  • টেকনিক্যাল সহকারী
  • বিভিন্ন প্রশাসনিক ও সহায়ক পদ

এই পদগুলো সরকারি অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, প্রশাসনিক দপ্তর এবং বিভিন্ন সরকারি সংস্থায় পাওয়া যায়।

১৩ তম গ্রেডের ভাতা ও সুবিধা

সরকারি চাকরির সবচেয়ে বড় আকর্ষণ শুধু বেতন নয়, বরং বিভিন্ন ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা। আমি লক্ষ্য করেছি, অনেক সময় ভাতার পরিমাণ মূল বেতনের সমান বা তার থেকেও বেশি হয়।

যেসব ভাতা সাধারণত পাওয়া যায়:

  • বাড়ি ভাড়া ভাতা: সাধারণত মূল বেতনের ৪৫% থেকে ৬০% পর্যন্ত (ঢাকায় বেশি, জেলায় কম)।
  • চিকিৎসা ভাতা: ১,৫০০ টাকা নির্ধারিত।
  • পরিবহন ভাতা: যারা ঢাকায় বা বড় শহরে কাজ করেন, তারা পান ২,০০০ টাকা।
  • উৎসব ভাতা: বছরে দু’বার, একটি মাসিক মূল বেতনের সমান।

একজন ১৩ তম গ্রেডের কর্মচারী যদি ঢাকায় কাজ করেন, তাহলে তার হাতে প্রতি মাসে মোটামুটি ২২,০০০ থেকে ২৫,০০০ টাকা পাওয়া একেবারেই স্বাভাবিক বিষয়।

পদোন্নতি ও ক্যারিয়ার গ্রোথ

আমি সবসময় বলি, সরকারি চাকরির আসল শক্তি হলো পদোন্নতি আর পেনশন সুবিধা। ১৩ তম গ্রেডে চাকরিতে যোগ দিলে পরবর্তীতে ১২, ১১ এমনকি ১০ নম্বর গ্রেডেও পদোন্নতির সুযোগ থাকে।
এটা অনেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত যাওয়ার মতো। ধীরে ধীরে উপরে উঠবেন, আর সাথে সাথে আপনার বেতনও বাড়তে থাকবে।

অন্যান্য গ্রেডের সাথে তুলনা

অনেকে জানতে চান—“১২ তম গ্রেডে গেলে কী পার্থক্য হয়?”

  • ১২ তম গ্রেডের বেতন: ১১,৩০০–২৭,৩০০ টাকা
  • ১৪ তম গ্রেডের বেতন: ১০,২০০–২৪,৬৮০ টাকা

অর্থাৎ ১৩ তম গ্রেড ১৪ এর তুলনায় ভালো, আবার ১২ এর তুলনায় সামান্য কম। আমি এটাকে অনেকটা তিনতলা, চারতলা আর পাঁচতলা বিল্ডিংয়ের ফ্ল্যাটের মতো দেখি—সবগুলোই থাকার জন্য ভালো, তবে ফ্লোর যত উপরে, তত দৃশ্যটা সুন্দর হয়।

চাকরিপ্রার্থীদের জন্য আমার পরামর্শ

আমি অনেক তরুণকে দেখি সরকারি চাকরি নিয়ে স্বপ্ন দেখে, কিন্তু সঠিক প্রস্তুতি না থাকায় ব্যর্থ হয়। যদি আপনি ১৩ তম গ্রেডের চাকরি চান, তাহলে—

  • যোগ্যতা: ন্যূনতম স্নাতক পাশ অথবা ডিপ্লোমা (পদের ধরনভেদে ভিন্ন)।
  • প্রস্তুতি: কম্পিউটার টাইপিং, সাধারণ গণিত, ইংরেজি আর সাধারণ জ্ঞান অনুশীলন করুন।
  • মনোভাব: এটিকে কেবল চাকরি হিসেবে নয়, একটি দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার হিসেবে দেখুন।

একবার চাকরি পেলে আপনি শুধু মাসিক বেতনের নিরাপত্তাই পাবেন না, বরং পরিবার, সমাজ ও ভবিষ্যতের জন্য একটা স্থায়ী অবস্থান তৈরি করতে পারবেন।

উপসংহার

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল নিয়ে আমি যতটা গবেষণা করেছি, তাতে নিশ্চিতভাবে বলতে পারি—এটি বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য একটি ভালো ক্যারিয়ার স্টার্টিং পয়েন্ট। আপনি যদি ১৮–৩০ বছরের মধ্যে থাকেন এবং একটি স্থায়ী, নিরাপদ ও সম্মানজনক চাকরি খুঁজে থাকেন, তাহলে ১৩ তম গ্রেডের চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেয়া আপনার জীবনের সঠিক সিদ্ধান্ত হতে পারে।

১৩ তম গ্রেডের বেতন স্কেল

১. ১৩ তম গ্রেডে বেতন কত থেকে শুরু হয়?
১১,০০০ টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ২৬,৫৯০ টাকায় পৌঁছায়।

২. ১৩ তম গ্রেডে কোন কোন ভাতা পাওয়া যায়?
বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা, পরিবহন ও উৎসব ভাতা পাওয়া যায়।

৩. ১৩ তম গ্রেডে পদোন্নতির সুযোগ আছে কি?
হ্যাঁ, পদোন্নতি পেয়ে ১২, ১১ বা ১০ গ্রেডে যাওয়া যায়।

৪. ১৩ তম গ্রেডের জন্য যোগ্যতা কী?
ন্যূনতম স্নাতক বা ডিপ্লোমা ডিগ্রি, সাথে কম্পিউটার ও সাধারণ দক্ষতা প্রয়োজন।